‘মাহজাবীন আবার সোফায় গিয়ে জোড়াসন হয়ে বসে।
আবার সে সিগারেট ধরায়। চন্দনা কার্পেটের ওপর, পায়ের কাছে বসে। মুখোমুখি হয়ে।
একের পর এক সিগারেট ধরাইতেছ?
হ্যাঁ, একটি দৌড়ের ভেতরে বর্তমানে আছি।
কী ব্যাপার? সঙ্গে একটি ভারী ব্যাগও দেখিতেছি।
কী আছে উহাতে?
ইয়াসমিনের কাপড়। পৌঁছাইয়া দিতে হইবে।
বুঝিলাম না।
ইয়াসমিন বাড়ি ছাড়িয়াছে। আজ কন্যা দেখিবার জন্য এক ষাঁড়ের আসিবার কথা! ইহা ব্যতীত পথ ছিল না।
আবার শিস দেয় চন্দনা। জিজ্ঞেস করে, বাড়ির পরিস্থিতি কী?
মাম কাঁদিতেছে। ড্যাডি কাঁদিতেছে। উহারা বুঝে না। উহারা বাঙালিই রহিয়া গেল।’