(24/7)

পাঠক সেবা | A Trusted Online Book Shop

	হুদহুদ প্রকাশন

হুদহুদ প্রকাশন

হুদহুদ প্রকাশন এর সকল অরিজিনাল বই সংগ্রহ করুন পাঠকসেবা থেকে।

বিশ্বসেরা প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তিত্ব
বিশ্বসেরা প্রভাবশালী ৫০০ মুসলিম ব্যক্তিত্ব
মাহমুদুল হাসান
  • মুসলিম ব্যক্তিত্বদের নিয়ে জরিপ বিষয়ে আগ্রহ নিশ্চয় সকলেরই আছে। ২০০৯ সাল থেকে বিশ্বব্যাপি একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান প্রতিবছর প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্ব নির্বাচনকেন্দ্রিক একটি জরিপ পরিচালনা করে থাকে। The world 500 most influential Muslims জর্ডানের রাজধানী আম্মানে অবস্থিত RISSC দ্বারা পরিচালিত একটি আয়োজন।তারাই এই জরিপটি করে থাকেন।
    বিশ্বে মুসলিম উম্মাহর অবস্থান গোটা মানবজাতির এক চতুর্থাংশের বেশি। পুরো পৃথিবীতে ১.৯ বিলিয়ন মুসলমানের বসবাস। যারা বিভিন্ন দেশের বৈধ নাগরিক। সাংস্কৃতিক, আদর্শিক, আর্থিক, রাজনৈতিক বা যেকোন সেক্টরে মুসলিম বিশ্বে অবদান ও উল্লেখযোগ্য প্রভাবের কারণে বিশ্বময় ছড়িয়ে থাকা ৫০০ প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তিত্বের নাম উঠে এসেছে বইয়ের পাতায় পাতায়।
    জ্ঞান-গরিমা, পারিবারিক আভিজাত্য, রাজনৈতিক প্রতিপত্তি কিংবা আধিপত্যের বিচারেও বিশেষ স্থান দখল করে নেওয়া সেসব ব্যক্তিত্ব আমাদের জীবনের সেলিব্রেটি। ধাপে ধাপে নির্বাচিত ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি ও প্রণয়নের বিভিন্ন কার্যপদ্ধতি রয়েছে। তারা সর্বমোট ১৩টি ক্যাটাগরিতে ব্যক্তির প্রভাব নির্বাচন করে থাকেনঃ
    ১. পান্ডিত্য ২. রাজনৈতিক ৩. প্রশাসনিক ৪. ধর্ম প্রচার এবং আধ্যাত্মিক গাইড ৫. মানবপ্রীতি, দাতব্য ও উন্নয়ন ৬. সামাজিক ৭. ব্যবসায়িক ৮. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ৯. শিল্প ও সংস্কৃতি ১০. কুরআন তিলাওয়াত ১১. মিডিয়া ১২. সেলিব্রিটি এবং ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ১৩. উগ্রবাদ ও চরমপন্থা
    এই বইটি দ্বাদশ বার্ষিক সংখ্যার মূল অংশের ছায়া অনুবাদ।
800
কিতাবুল ফিতান
কিতাবুল ফিতান
আল্লামা ইব্‌নে কাছীর (রহ.)

  • আমাদের নবী মুহাম্মাদ ﷺ আল্লাহর শেষ নবী। তাঁর পর আর কেউ আল্লাহর বার্তা নিয়ে দুনিয়ায় আসবেন না। এজন্য তিনি কিয়ামতের পূর্বে বহু ফেতনার কথা বয়ান করে গেছেন। তার অনেকগুলো ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়ে গেছে; কিছু বাস্তবায়িত হতে চলেছে; আর কিছু বাকি রয়েছে। কিন্তু আমরা গাফলতের কারণে যেগুলো ঘটে গেছে, সেগুলোর খবরও রাখছি না। আর যেগুলো ঘটে চলেছে, সেগুলোর খবর নিচ্ছি না। আর যেগুলো ভবিষ্যতে ঘটবে, সেগুলো সম্পর্কে তো কিছু বলারই অপেক্ষা রাখে না।


    দুনিয়া যত বুড়িয়ে যাবে, ততই এর নিয়মনীতি বিঘ্নিত হতে থাকবে। পরিভাষায় এই বিবর্তনকে ‘ফিতনাহ’ বহুবচনে ‘ফিতান’ বলা হয়ে থাকে। তাসবীহের সূতা ছিঁড়ে দিলে যেভাবে তার দানাগুলো একের পর এক পড়তে থাকে, দুনিয়ার বার্ধক্যের সময় ফিতানের আবির্ভাবও সেভাবেই সংঘটিত হতে থাকবে। রসূলুল্লাহ ﷺ-এর ভাষ্য এই দাবির উপরই সাক্ষ্য প্রদান করে।


    ইসলামের মহামনীষীগণ অত্যন্ত চৌকসভাবে রসূলুল্লাহ ﷺ-এর এজাতীয় ভাষ্যের সংকলন উম্মাহর কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। যাঁরা এই গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়েছেন, তাঁদের তালিকা অত্যন্ত দীর্ঘ। যাবতীয় নাম সন্বিবেশিত করতে গেলে একটি ছোটখাট পুস্তিকায় পরিণত হবে। তবে তাঁদের মধ্যে ইমাম ইবনে কাসীর’র নাম খুব গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করার মত।


    তিনি তাঁর ইতিহাসগ্রন্থ ‘আল-বেদায়াহ ওয়ান-নেহায়াহ’র ‘ফিতান’ অধ্যায়ে এই প্রসঙ্গে বর্ণিত প্রায় যাবতীয় রেওয়ায়েত উল্লেখ করেছেন। পরবর্তীতে অনেক আলেমে দীন এই অংশটি বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় পরিমার্জিত করে স্বতন্ত্র পুস্তকহিসাবে প্রকাশ করেছেন।


    পরিমার্জন বলতে কেউ ব্যাখ্যা যুক্ত করেছেন। কেউ বিভিন্ন হাদীস-তাফসীরের গ্রন্থ থেকে তথ্যসূত্র উল্লেখ করেছেন। কেউ ইবনে কাসীর উদ্ধৃত দীর্ঘ সূত্র সংক্ষিপ্ত করেছেন। ইত্যাদি। আমরা একটি পরিমার্জিত সংস্করণের অনুবাদ পেশ করছি। এ ধরণের গ্রন্থের অনুবাদ করা খুব কঠিন। কেননা, এমন গ্রন্থাবলিতে এমন কিছু তথ্য অন্তর্ভুক্ত থাকে, যেগুলো শুধু আরবীতেই ব্যক্ত করা সম্ভব। তবুও বাংলা-উপস্থাপন-রীতি অনুসরণ করতে আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করেছি।


330 600-45%
হতাশ হবেন না (দুই কালার)
হতাশ হবেন না (দুই কালার)
ড. আইদ আল কারণী
  • বিশ্বজুড়ে অশান্তি! শান্তি নেই কোথাও! চারিদিকে হানাহানি , হিংসা-বিদ্বেষ,অন্যায়-জুলুম! অভাব-অনটন। হাহাকার সর্বত্র! অশান্তির দাবানল। জ্বলছে দাউদাউ, প্রতিনিয়ত, প্রতিক্ষণ। মানুষের মনে একরাশ হতাশা। ব্যর্থতার গ্লানি। যেন উন্মাদপ্রায় পরাজয়ে। ভাসছে দুঃস্বপ্নের অথৈ জলে। কাঁপছে অজানা শঙ্কায়। কী দিন! কী রজনী! দেহে রাজ্যের অবসাদ। ক্লান্তি। সীমাহীন। ঘুম নেই দু’চোখে। কাটে নির্ঘুম; বিনিদ্র রজনী। চলে শুধুই এপাশ-ওপাশ। মুখটি বিষণ্ণতায় মলিন। পথ চলে গন্তব্যহীন। ভবিষ্যতের ভাবনায় বিদিশা; কিংকর্তব্যবিমূঢ়। দোলে নিরাশার দোলাচলে। এ যেন ঝড়ে প্রবল আক্রান্ত কোনো জাহাজ। মাঝ দরিয়ায়। নাবিকহীন। ভাঙা মাস্তূল। কে জানে কখন কোথায় আছড়ে পড়ে! তলিয়ে যাবে কোন অজানায় পাঠক! আর নয় হতাশা ও বিষণ্ণতা। আর নয় নির্ঘুর রাত; বিনিদ্র রজনী। পাগলপ্রায়ও হতে হবে না। ওই শুনুন দুর্জয় নাবিকের আহবান! বিজয়ের পদধ্বনি! ওই দেখুন আলোর মিনার। জ্বলছে কেমন মিটিমিটি! হাসছে কত পদ্মরাগ! আপনি একজন মুমিন। আল্লাহতে দৃঢ় বিশ্বাসী। ঈমানের বলে বলীয়ান। আপনার আছে কুরআন-হাদিছ। আছে ইসলামের সুশীতল ছায়া।

    আর এ ইসলামেই রয়েছে সকল সমস্যার অপূর্ব ও কার্যকরী সমাধান। সে ইসলাম আজ কড়া নাড়ছে আপনার দুয়ারে। সুতরাং ভয় নাই! ওরে কোনো ভয়! জয় হবে আপনারই। নিশ্চয় ইসলাম মুক্তির ধর্ম। এর পথ-নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করলে সমাধান হয়ে যাবে আপনার সকল সমস্যার। সর্বাপেক্ষা ভয়ঙ্কর শত্রুও কোনো ক্ষতি করতে পারবেনা আপনার। শুনুন! ইমাম ইবনু জাওজি রহ.- এর ভাষায়-
    ‘সাবধান! মোর দুর্বলতার সুযোগে করলে সঞ্চয় শক্তি নিজের প্রতি সতর্ক প্রহরীকে কর নি ভয় এক রত্তি।’ লুকিয়ে রেখেছি আমি রাত জেগে তার জন্য তীর বহু, সে তীর ডেকে আনবে বিপদ তার,বইবে রক্ত-লহু।”
    বলা বাহুল্য, এ তীর হল বান্দার দুয়া-মুনাজাত। যেগুলো শিক্ষা দিয়েছেন বিশ্বপ্রতিপালক মহান আল্লাহ তাঁর প্রিয়বন্ধু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ ﷺ-কে কিংবা তার অনুসারীগণ প্রেমসাগরে নিমজ্জিত হয়ে বা বিপদাপদের ঘনকালো অমানিশায় পড়ে রচনা করেছেন। আপনিও তাঁর অনুসরণ করুন, ধ্যানতন্ময় হয়ে, কায়মনোবাক্যে। আল্লাহ সহায় হবেন।
    .
    -ড.আয়েয আল-কারনী

    এরকম প্রায় শতাধিক অনুপ্রেরণামূলক অধ্যায়ে সাজানো বইটি, যা পড়ে হতাশাগ্রস্থ ব্যক্তি পাবে আশার আলো, ভেঙ্গে পড়া ব্যক্তি পাবে জেগে ওঠার শক্তি, অন্ধকারে তলীয়ে যাওয়া ব্যক্তি পাবে আলোর দিশারী।

330 600-45%
Home
Categories
Cart
Account