(24/7)

পাঠক সেবা | A Trusted Online Book Shop

	কথাপ্রকাশ

কথাপ্রকাশ

কথাপ্রকাশ এর সকল অরিজিনাল বই সংগ্রহ করুন পাঠকসেবা থেকে।

বীজগণিতের আদিপুস্তক : কিতাব আল জাবর ওয়াল মুকাবালা
বীজগণিতের আদিপুস্তক : কিতাব আল জাবর ওয়াল মুকাবালা
সফিক ইসলাম
  • মধ্যযুগের মনীষী মুসলিম গণিতবিদ মুসা আল খাওয়ারিজমির সবচেয়ে বিখ্যাত গ্রন্থটির নাম কিতাব আল জাবর ওয়াল মুকাবালা। বাগদাদের খলিফা আল মামুনকে উৎসর্গিত এই গ্রন্থটিকে বীজগণিতের আদি পুস্তক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ এখান থেকেই পরবর্তীতে গণিতের উল্লেখযোগ্য শাখা বীজগণিত জন্মলাভ করে। আল খাওয়ারিজমির মাধ্যমেই বীজগণিতের ধারণা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়েছে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। এমনকি বীজগণিতের ইংরেজি নাম ‘এলজেব্রা’ শব্দটিও এসেছে তাঁর দেওয়া ‘আল জাবর’ শব্দবন্ধ থেকেই।
    ধারণা করা হয়, কিতাব আল জাবর ওয়াল মুকাবালা-র রচনাকাল ৮১৩ সাল থেকে ৮৩৩ সালের মধ্যে। বইখানা মোট তিনভাগে বিভক্ত। প্রথম অংশটি মৌলিক বীজগণিত সম্পর্কিত, দ্বিতীয় অংশে রয়েছে জ্যামিতি ও জ্যামিতিক পরিমাপের প্রসঙ্গ এবং তৃতীয় অংশে আলোচিত হয়েছে ইসলামি আইন অনুযায়ী উত্তরাধিকারদের মধ্যে সম্পত্তির বণ্টনবিষয়ক গাণিতিক আলোচনা। এ বইয়ের আগে গাণিতিক সমীকরণ সমাধানের এত সহজ ও সরল পদ্ধতি পৃথিবীর আর কারো রচনায় পাওয়া যায়নি। তার ওপর, আল খাওয়ারিজমিই প্রথম বীজগণিতের জ্যামিতিক ব্যাখ্যাও প্রদান করেন।
    বিশ^জুড়ে গণিতচর্চার প্রচলিত ধারাকে আমূল পাল্টে দেওয়া এই ঐতিহাসিক গ্রন্থটি প্রথমবারের মতো বাংলায় অনূদিত হলো গণিত-বিশারদ লেখক সফিক ইসলামের হাতে। প্রাসঙ্গিক পাঠ হিসেবে সংযুক্ত হয়েছে আল খাওয়ারিজমির বিস্তৃত জীবনকথা, বইটির বিষয়বস্তু সম্পর্কে দীর্ঘ আলোচনা ও প্রয়োজনীয় টীকাভাষ্য। পরিশ্রমসাধ্য অনুবাদকর্মটির মাধ্যমে পাঠকেরা একটি প্রাচীন গণিত পুস্তকের স্বাদ পেতে যেমন সক্ষম হবেন, তেমনি বুঝতে পারবেন কীভাবে মধ্যযুগের একজন মুসলিম গণিতবিদ মাত্র একটি বইয়ের মাধ্যমে গণিতশাস্ত্রের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন। গণিতে আগ্রহীদের জন্য তো বটেই, যেকোনো জ্ঞানপিপাসু পাঠকেরও বইটি অবশ্যপাঠ্য।

240 300-20%
শ্রেষ্ঠ প্রবন্ধ :আহমদ রফিক
শ্রেষ্ঠ প্রবন্ধ :আহমদ রফিক
আহমদ রফিক
  • ভাষাসংগ্রামী ও রবীন্দ্র-গবেষক হিসেবে খ্যাত কবি, প্রাবন্ধিক আহমদ রফিক গত ছয় দশকেরও বেশি সময় ধরে লিখে চলেছেন বিচিত্র বিষয় নিয়ে প্রবন্ধ-সাহিত্য, সংস্কৃতি, রাজনীতি সেখানে প্রধান।  মেধা, শ্রম ও মননশীলতার প্রকাশ ঘটেছে সেসব রচনায়।
    একুশ থেকে একাত্তর, রবীন্দ্রনাথ থেকে নজরুল ও জীবনানন্দ, রুশ বিপ্লব থেকে ভারত-বিভাগ, জাতি-জাতীয়তা ও জাতিরাষ্ট্রের ধারণা থেকে বাঙালি মুসলমান সমাজে যুক্তিবাদী মুক্তচিন্তার চর্চা প্রভৃতি বিষয় নিয়ে লেখা আহমদ রফিকের শ্রেষ্ঠ প্রবন্ধগুলো এ বইয়ে সংকলিত।
    এখানে আরো রয়েছে কবিতার উৎস ও সৃষ্টি, কবিতার আধুনিকতা এবং বাংলা কবিতার নানামাত্রিক চরিত্র নিয়ে বিচার-বিশ্লেষণমূলক কয়েকটি রচনা।  একদিকে কবিতার প্রেমভাবনা, অন্যদিকে রক্তে ভেজা বাংলা কবিতার প্রকাশ নিয়ে কথকতা।  বাদ যায়নি বাংলাদেশে রবীন্দ্রনাথের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে যুক্তিগ্রাহ্য বিচার।  পাঠক নানামাত্রিক সাহিত্য সৃষ্টির স্বাদ পাবেন আহমদ রফিকের এ লেখাগুলোতে।

400
১০০ লেখক রঙ্গ (হার্ডকভার)
১০০ লেখক রঙ্গ (হার্ডকভার)
মুহিত হাসান
  • কোনো লেখক মানুষ হিসেবে ঠিক কেমন ছিলেন, লেখালেখির নেপথ্যে তাঁর মাথায় কাজ করতো কোন কোন ভাবনা এবং সর্বোপরি তাঁর জীবনযাপনের ধরন কীরকম ছিল- এসব জানার জন্য আমরা সাধারণত তাঁদের বিশালাকৃতির জীবনীগ্রন্থের সহায়তা নিয়ে থাকি। কিন্তু কখনও কখনও একজন সাহিত্যিক বা লেখককে বেশি ভালো করে চেনা যায় তাঁর জীবনের ছোটখাটো অথচ রীতিমতো মজার কোনো ঘটনার মারফত। ১০০ লেখক রঙ্গ বইটি ১০০ জন দেশী-বিদেশী লেখকের জীবনের এমনই সব সত্যি মজার ঘটনার সমাহার। এই বইয়ের পাতায় পাতায় পাঠক খুঁজে পাবেন বাঙালি লেখকদের বিচিত্র সব সরস ঘটনা। কী নেই এতে! দুষ্টুমি করে ছাত্রকে রবীন্দ্রনাথের চুপিচুপি চিরতার শরবত খাইয়ে দেওয়ার ঘটনা, নজরুলের খোঁজে এসে ইংরেজ গোয়েন্দাদের বিপাকে পড়া, এক বিষম দরকারে জীবনানন্দ দাশের গু-ার খোঁজে নামা,  অভিজাত হোটেলের খাবারের বেসামাল দামের কথা শুনে সৈয়দ মুজতবা আলীর কড়া টিপ্পনী কাটা থেকে শুরু করে বিটিভির টক শোতে গিয়ে হুমায়ূন আহমেদের বিস্ফোরক কা- ঘটানো...।

    বাদ যাননি বিদেশী ভাষা বা বিশ^সাহিত্যের বিখ্যাত লেখকেরা, তাঁদের জীবনের মজার মজার ঘটনাও এখানে তুলে আনা হয়েছে।  সমকালে শেক্সপিয়ারের গালাগালি খাওয়া, আমের বদনাম শুনে মির্জা গালিবের ক্ষোভ-ঝাড়া, মার্ক টোয়েনের চাকরি হারাতে বসা, এইচ জি ওয়েলসের অন্যের টুপি চুরি করা, এক ‘বিশেষ কারণে’ মার্কিন প্রেসিডেন্টের ভোজে উইলিয়াম ফকনারের না যাওয়া, বাসা পাল্টাতে গিয়ে গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের ঝামেলায় পড়া- এমন সব ‘বৈদেশী’ রঙ্গ সংকলিত হওয়াতে বইটি যেন হয়ে উঠেছে আন্তর্জাতিকও! 

    সহজ-সরস গদ্যে লেখা ১০০ লেখক রঙ্গ সাহিত্য-প্রেমীদের যেমন প্রিয় লেখকদের জীবনের মজার ঘটনা জানবার আনন্দ দেবে, তেমনি একে কেবল বাস্তব কৌতুকের বই ধরে নিয়ে পড়লেও দারুণ দম ফাটানো নির্মল আমোদ পাওয়া যাবে। প্রিয় রসিক পাঠক, পরীক্ষা তাই প্রার্থনীয়। 

160 200-20%
১৯৭১ : বিজয়ের গৌরবগাথা
১৯৭১ : বিজয়ের গৌরবগাথা
সালেক খোকন
  • সাম্প্রতিক সময়ে যে কজন গুণী মানুষ একক প্রচেষ্টায় গবেষণার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধকে বিমূর্ত করার নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম লেখক ও গবেষক সালেক খোকন। ১৯৭১ সালে বাংলার জমিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাভূত করেছিলেন যাঁরা, এমন বিশজন বীর মুক্তিযোদ্ধার গৌরবোজ্জ্বল বিজয়গাথা ও যুদ্ধদিনের নানামাত্রিক অভিজ্ঞতা নিয়ে রচিত হয়েছে সালেক খোকনের ‘১৯৭১: বিজয়ের গৌরবগাথা’ গ্রন্থটি।
    এ গ্রন্থে বীর যোদ্ধাদের যুদ্ধস্মৃতি, জাতিরাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের জন্ম, শ্রেণিহীন সমাজ গঠনের প্রত্যয় ও অন্যান্য ভাবনাপুঞ্জ সুচারুভাবে বর্ণিত হয়েছে। সন্নিবেশিত করা হয়েছে একাত্তরের বিভিন্ন দলিল ও দুর্লভ আলোকচিত্র। অভিনব এই গ্রন্থে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলাপচারিতায় লেখক বের করে এনেছেন দেশের প্রতি, মানুষের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তাঁদের প্রতিরোধ, তাঁদের যন্ত্রণা, বীরত্ব, পরবর্তী প্রবংশের প্রতি তাঁদের আশাবাদ-এসব অনুষঙ্গ। ফলে মুক্তিযুদ্ধের নির্মোহ ইতিহাস বিনির্মাণে লেখকের যে পবিত্র চেষ্টা অব্যাহত আছে, তাতে এ গ্রন্থ নিঃসন্দেহে গতি আনবে।
    ‘১৯৭১: বিজয়ের গৌরবগাথা’ গ্রন্থটি মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকার বস্তনিষ্ঠ ইতিহাস জানার সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে। পাশাপাশি এ গ্রন্থ যে কোনো বয়সি পাঠকের মনে উন্মেষ ঘটাবে দেশ ও মানুষের প্রতি প্রদীপ্ত অঙ্গীকার।

320 400-20%
১৯৭১ : যাঁদের ত্যাগে এলো স্বাধীনতা
১৯৭১ : যাঁদের ত্যাগে এলো স্বাধীনতা
সালেক খোকন
  • সাম্প্রতিক সময়ে যে ক’জন গুণী মানুষ একক প্রচেষ্টায় গবেষণার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধকে বিমূর্ত করার নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের অন্যতম লেখক ও গবেষক সালেক খোকন। সাধারণের আড়ালে থেকে যাওয়া মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিকথা তুলে আনার ক্ষেত্রে তিনি বহু বছর ধরে নিয়োজিত।  নিভৃতচারী লেখক নিরলস প্রচেষ্টায় আমাদের ‘গৌরব ও বেদনার’ মহান মুক্তিযুদ্ধের অনালোচিত মানুষের কথা তুলে আনার ব্রতী হয়েছেন, যাঁরা ছিলেন অন্তরালে। 
    ১৯৭১: যাঁদের ত্যাগে এলো স্বাধীনতা গ্রন্থটি পাঠ করতে গিয়ে হাত মুষ্টিবদ্ধ হয়েছে অজান্তেই।  ১৯৭১ সালে বাংলার জমিনে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে পরাভূত করেছিলেন যাঁরা, তাঁদের বীরত্বগাথা নিজ বয়ানে তুলে ধরার পাশাপাশি প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির বিবরণ গ্রন্থটিকে ভিন্নমাত্রা দিয়েছে।  গ্রন্থভুক্ত মুক্তিযোদ্ধারা পৌরাণিক কোনো চরিত্র নয়, বরং বাঙালি বীর।  তাঁদের রক্ত, ঘাম, ত্যাগে সৃষ্ট বাংলাদেশ আজ বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে।  মুক্তিযুদ্ধের নির্মোহ ইতিহাস বিনির্মাণে লেখকের যে পবিত্র চেষ্টা অব্যাহত আছে, তাতে এ গ্রন্থ নিঃসন্দেহে গতি আনবে। আজকের সবকিছুই আগামীর ইতিহাসের অংশ হবে তা নয়, কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অনাদিকাল পর্যন্ত আমাদের আলোড়িত করবে।   
    গ্রন্থটিতে লেখক সুনিপুণ মুন্সিয়ানায় আমাদের গৌরবের মহান একাত্তরকে বাস্তবতার পটভূমিতেই রেখে সত্য আবহ দিতে সক্ষম হয়েছেন।  গ্রন্থে রণাঙ্গনের যোদ্ধাদের নিজ বর্ণনায় তৎকালীন প্রেক্ষাপটের তথ্যের পাশাপাশি বিভিন্ন দলিল ও আলোকচিত্র উঠে এসেছে, যা নিঃসন্দেহে আগামী ও বর্তমান প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস জানতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
    এম এন কোরেশী
    উদ্যোক্তা, গেরিলা ১৯৭১ 

225 300-25%
১৯৭১ : অসহযোগ আন্দোলন ও প্রতিরোধ
১৯৭১ : অসহযোগ আন্দোলন ও প্রতিরোধ
আফসান চৌধুরী
  • ১৯৭১ : অসহযোগ আন্দোলন ও প্রতিরোধ গ্রন্থটি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম প্রক্রিয়ার প্রথম প্রহরের ওপরে নির্মিত। বহুকাল আগে ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রগঠনের যে যাত্রা শুরু হয়েছিল তার চরমপর্বের ঘটনাবলি বিন্যস্ত করে এই গ্রন্থটি তৈরি করা হয়েছে।
    বাংলাদেশ রাষ্ট্র জন্মের একাধিক পর্ব রয়েছে। যার মধ্যে চরমপর্ব হলো ১৯৭০ সালের নির্বাচন। এই নির্বাচনের  ফলে সামরিক শক্তি দিয়ে নির্মিত পাকিস্তান রাষ্ট্রের কেন্দ্রভিত্তিক শাসন ব্যবস্থার মৌলিক দুর্বলতা উন্মোচিত হয়। এ প্রকারের রাষ্ট্র যে আর টিকতে পারবে না সেটাও পরিষ্কার হয়ে যায়। পাক আর্মির অস্তিত্বের জন্য নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বিজয় এমন একটি সংকট তৈরি করে, যা সমাধানযোগ্য ছিল না। এটাকে সামলাতে গিয়ে পাকিস্তান আর্মি সংসদ মুলতবি ঘোষণা করে। এর প্রতিবাদে বাংলাদেশের জনগোষ্ঠী রুখে দাঁড়ায় অর্থাৎ এ পর্যায় থেকেই স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার চরমপর্ব শুরু হয়। পরবর্তীতে পাকিস্তান আর্মি আক্রমণ করলে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে ওঠে। প্রতিরোধের প্রথম পর্যায় শেষ হয় এপ্রিল মাসের শেষের দিকে। পরবর্তীতে ভারত থেকে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধারা ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে জাতীয় যুদ্ধে লিপ্ত হন। যার উদ্দেশ্য ছিল দেশকে শত্রুমুক্ত করা। 
    এই গ্রন্থে পহেলা মার্চ থেকে এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত যে অসহযোগ ও প্রতিরোধ গড়ে ওঠে, সেটাকে তথ্য ও দলিলের মাধ্যমে নির্মাণ করা হয়েছে। গ্রন্থটি দুটি অংশে ভাগ করা হয়েছে। নিরস্ত্র পর্ব অর্থাৎ পহেলা মার্চ থেকে ২৫ মার্চ রাত পর্যন্ত এবং সশস্ত্র পর্বটি ২৫ মার্চ রাতের পর থেকে এপ্রিল মাসের শেষ পর্যন্ত। এরমধ্যে ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠিত হয়। তারপর পাকিস্তানিদের হাত থেকে বাংলাদেশ মুক্ত করার জাতীয় যুদ্ধ শুরু হয়।
     

400 500-20%
১৯৭১ : রক্ত, মাটি ও বীরের গদ্য
১৯৭১ : রক্ত, মাটি ও বীরের গদ্য
সালেক খোকন
  • মুক্তিযুদ্ধের নিরপেক্ষ ইতিহাস ও সাহিত্য সম্পর্কে অনেকের ধারণাই স্পষ্ট নয়। স্বাধীনতা-উত্তরকালে রচিত ও হাতের কাছে পাওয়া পঠিত মুক্তিযুদ্ধ-সাহিত্যগুলোর অধিকাংশই স্মৃতি-আশ্রয়ী এবং আবেগে ভরপুর। সত্যিকার বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাস মাঠপর্যায় থেকে তুলে আনার চেষ্টা খুব বেশি হয়নি। সেই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে মুক্তিযুদ্ধ ও ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীবিষয়ক গবেষক সালেক খোকনের ১৯৭১ : রক্ত, মাটি ও বীরের গদ্য গ্রন্থটি। 
    সাক্ষাৎকারের মধ্য দিয়ে একাত্তরের রণাঙ্গনের চিত্র ফুটিয়ে তোলাটা বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়। কিন্তু সালেক খোকনের সরল গদ্যে লেখা মুক্তিযোদ্ধাদের সাক্ষাৎকারগুলো সাক্ষাৎ এক একটি ফিল্মের স্ক্রিপ্ট যেন। ছোট ছোট দৃশ্যকল্পের মধ্য দিয়ে তিনি তুলে ধরেছেন মুক্তিযোদ্ধাদের শৈশব, কৈশোর, যুদ্ধে যাওয়ার প্রস্তুতি, রণাঙ্গনের স্মৃতি, বীরত্ব, প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তি, বর্তমান অবস্থাসহ খুঁটিনাটি অনেক বিষয়। জাত-পাত, লিঙ্গ, সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থান উপেক্ষা করে সাক্ষাৎকারের মানুষ হিসেবে তিনি বেছে নিয়েছেন-একাত্তরের রণাঙ্গনে আহত ও বীরত্ব দেখানো মুক্তিযোদ্ধাদের। দলিল ও মুক্তিযুদ্ধের আলোকচিত্র নিয়ে এ গ্রন্থে সন্নিবেশিত করা হয়েছে সাব-সেক্টর কমান্ডার, বীরপ্রতীক, যুদ্ধাহত, বিএলএফ কমান্ডার, নারী মুক্তিযোদ্ধাসহ সতেরোজন মুক্তিযোদ্ধাকে নিয়ে লেখাগুলো। 
    সাক্ষাৎকার পড়তে যাদের একঘেয়ে লাগে, তাদের ধারণা পাল্টাবে। সালেক খোকনের লেখাগুলো পাঠককে চুম্বকের মতো ঐতিহাসিক একাত্তরের গহিনে নিয়ে যাবে, পাঠক পাবেন একটা পুরো জীবন; যে জীবন যোদ্ধার, স্বপ্নের, ক্লান্তি, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি ও দর্শনের।  

263 350-25%
১৯৭১ গণনির্যাতন-গণহত্যা কাঠামো, বিবরণ ও পরিসর
১৯৭১ গণনির্যাতন-গণহত্যা কাঠামো, বিবরণ ও পরিসর
আফসান চৌধুরী
  • নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ব্যাপকভাবে নির্যাতন শুরু করে। হত্যা, ধর্ষণ, শারীরিক নির্যাতন, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজসহ এদেশের মানুষের ওপর তারা সব ধরনের নির্যাতন করে। হত্যা বা ধর্ষণ নিয়ে অধিক আলোচনা হয়। কিন্তু জাতীয় জীবনে সব ধরনের নির্যাতনের প্রভাব লক্ষ করা যায়। পাকিস্তান আর্মির উদ্দেশ্য ছিল নির্যাতনের মাধ্যমে একটি জনগোষ্ঠীকে দাবিয়ে রাখা। অতএব এ নির্যাতন উদ্দেশ্যমূলকভাবেই ছিল বহুমাত্রিক। এর ফলে নির্যাতিত জনগোষ্ঠীর জীবন, সমাজ, অর্থনীতি, পরিবারসহ সকল পরিসরে আঘাত পড়ে। সমাজের সব অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই সামগ্রিকতার চিত্রটি ১৯৭১ গণনির্যাতন-গণহত্যা কাঠামো, বিবরণ ও পরিসর গ্রন্থে উপস্থিত করার চেষ্টা করা হয়েছে। নির্যাতনের শিকার বিভিন্ন শ্রেণিগোষ্ঠীর মানুষের প্রতিনিধিত্বমূলক বয়ান এখানে স্থান পেয়েছে। লক্ষণীয় এই নির্যাতন করেও পাকিস্তান বাংলাদেশকে দখল করে রাখতে পারেনি। 
300 400-25%
১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধের পত্রপত্রিকা
১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধের পত্রপত্রিকা
হাসিনা আহমেদ
  • একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ একদিকে যেমন বাংলাদেশের ইতিহাসে, তেমনি বিশ্ব গণমাধ্যমেরও সাড়া জাগানো ঘটনা।  যুদ্ধ সংগঠিত করতে, মুক্তিযোদ্ধাদের উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করতে, জনগণের মনে প্রত্যাশা তৈরিতে ও জনমত গঠনে স্বাধীনতার সপক্ষে বাংলাদেশ ও বিদেশ থেকে প্রকাশিত হয়েছে অসংখ্য নিয়মিত ও অনিয়মিত পত্রপত্রিকা।  পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় বাংলাদেশকে নিয়ে লেখা হয়েছে সম্পাদকীয়, উপ-সম্পাদকীয়, প্রবন্ধ, সংবাদ, কবিতা, গান, কার্টুন ইত্যাদি।  প্রকাশিত পত্রপত্রিকাগুলি আজ আমাদের জাতীয় ইতিহাসের এক একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল।
    মুক্তাঞ্চল, মুজিবনগর ও অবরুদ্ধ বাংলাদেশ থেকেও অর্ধশত পত্রপত্রিকা প্রকাশিত হয়েছে বলে জানা যায়।  এখন পর্যন্ত ৬৪টি বাংলা পত্রপত্রিকার সন্ধান পাওয়া গেছে।  সেখান থেকে ৪৫টি পত্রিকায় যেসব খবরাখবর প্রকাশিত হয়েছিল তার সংবাদ সংকলন গণমাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ গ্রন্থমালা ধারাবাহিক সিরিজের ৩, ৪, ৫, ৯ ও ১০ম খণ্ডের ক্ষুদ্র সংস্করণ বলা চলে এই বইটিকে।
    যুদ্ধকালীন পত্রিকাসমূহের ভূমিকা, বিষয়বস্তু ও সামগ্রিক কার্যক্রম সম্পর্কে জানার সুযোগ খুবই সীমিত।  সেক্ষেত্রে গ্রন্থে উল্লেখিত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদগুলি এ বিষয় ও ধারণাকে স্পষ্ট করার পাশাপাশি একটি বিশেষ সময়ের বিশেষ স্থানের বিশেষ ঘটনাকে জানতে, বুঝতে কিছু সাহায্য করবে বলে আশা করা যায়।

263 350-25%
৭১-এর আকরগ্রন্থ
৭১-এর আকরগ্রন্থ (হার্ডকভার)
সালেক খোকন
  • সাম্প্রতিক সময়ে যে কজন গুণী মানুষ একক প্রচেষ্টায় গবেষণার মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধকে বিমূর্ত করার নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম লেখক ও গবেষক সালেক খোকন। মুক্তিযুদ্ধের বিস্মৃত ইতিহাস তুলে আনার ক্ষেত্রে তিনি কাজ করছেন বহু বছর ধরে। নিভৃতচারী লেখক নিরলস প্রচেষ্টায় আমাদের ‘গৌরব ও বেদনার’ মহান মুক্তিযুদ্ধের অনালোচিত মানুষের কথা তুলে আনায় ব্রতী হয়েছেন, যাঁরা ছিলেন অন্তরালে। 
    গৌরবোজ্জ্বল মুক্তিযুদ্ধের সময় যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের যুদ্ধদিনের নানামাত্রিক অভিজ্ঞতা নিয়ে রচিত হয়েছে সালেক খোকনের ৭১-এর আকরগ্রন্থ বইটি। এ গ্রন্থে মাঠপর্যায়ে গবেষণা করে মুক্তিযুদ্ধকালীন এগারোটি সেক্টরে আহত ১১১ জন প্রান্তিক মুক্তিযোদ্ধার যুদ্ধস্মৃতি, বিভিন্ন দলিল ও আলোকচিত্র সন্নিবেশিত করা হয়েছে। যেখানে যুদ্ধাহত বীরদের যুদ্ধস্মৃতি, জাতিরাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের জন্ম, শ্রেণিহীন সমাজ গঠনের প্রত্যয় ও অন্যান্য ভাবনাপুঞ্জ সুচারুভাবে বর্ণিত হয়েছে। রচনাগুলো আকর্ষণীয়, সুখপাঠ্য কিন্তু বেদনাবহ, যা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকার বস্তুনিষ্ঠ ইতিহাস জানার সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে। গ্রন্থটিতে কথোপকথন, সরল গদ্য ঢঙে লেখা রচনাগুলো থেকে একজন সত্যসন্ধানী স্কলারের মননচর্চার পরিচয় মিলবে। লেখাগুলো পাঠককে চুম্বকের মতো ঐতিহাসিক একাত্তরের গহিনে নিয়ে যাবে, পাঠক পাবেন একটা পুরো জীবন; যে জীবন যোদ্ধার, স্বপ্নের, ক্লান্তি, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি ও দর্শনের। 
    অভিনব এই গ্রন্থে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে আলাপচারিতায় লেখক বের করে এনেছেন দেশের প্রতি, মানুষের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে তাঁদের প্রতিরোধ, তাঁদের যন্ত্রণা, বীরত্ব, পরবর্তী প্রবংশের প্রতি তাঁদের আশাবাদ-এসব অনুষঙ্গ। সেসব বর্ণনা যেমন জীবন্ত, তেমনি প্রেরণাদায়ী; যা যে কোনো বয়সি পাঠকের মনে উন্মেষ ঘটাবে দেশ ও মানুষের প্রতি প্রদীপ্ত অঙ্গীকার। তাই ৭১-এর আকরগ্রন্থ বইটি মুক্তিযুদ্ধের এক অনন্যদলিল। 

1200 1500-20%
৭১’র স্পন্দন
৭১’র স্পন্দন
কথাপ্রকাশ
  • ৭১’র স্পন্দন--এ রয়েছে  গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে নানা ধরনের কবিতা। প্রথমতঃ বলাবহুল্য  ১৯৭১ এবং আমাদের মুক্তিসংগ্রাম বিষয়ে, দ্বিতীয়তঃ নারী-বিষয়ে ও তৃতীয়তঃ আত্মজিজ্ঞাসামূলক। এর বাইরেও প্রেমসহ নানা বিষয়ে একাধিক কবিতা আছে ৭১’র স্পন্দন-এ। বিষয়ের বৈচিত্র্য ৭১’র স্পন্দন-এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। বলার অপেক্ষা রাখে না, আমাদের স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে  অঙ্গীকার ও আবেগ এই কাব্যগ্রন্থে তীব্রভাবে ফুটে উঠেছে। ‘স্বাধীনতা তুমি কার’-এর মতো কবিতায় তা সুস্পষ্ট। রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহর মতো একই কবিতা-শিরোনাম ব্যবহার করলেও কবি শামীমা সুলতানার ‘বাতাসে লাশের গন্ধ’ কবিতার দ্যোতনা ভিন্নতর। ৭১’র স্পন্দন কাব্যগ্রন্থে নারীদের সম্পর্কে  সামাজিক সচেতনতা বড ভাস্বর। তাই  কবিতায় আসছে নুসরাত, আসছে  সুবর্ণচরের ঘটনা। আত্মজিজ্ঞাসার কবিতাগুলো পাঠক হৃদয়ে নাড়া দেবে। ‘বদলে গেছি আমি’ কিংবা ‘খুঁজে বেড়াই আমি’ সে ঘরানার কবিতা। ৭১’র স্পন্দন কাব্যগ্রন্থে খুঁজে পাওয়া যায় সেই স্বাদ যেমনটি আছে জীবনানন্দ দাশ ও সুফিয়া কামালের  কবিতায়। জীবনানন্দের কবিতায় বরিশালের যে নিসর্গ শোভার ছবি আমরা পাই, সেই রকম চালচিত্র কবি শামীমা সুলতানার কবিতাতেও দেখা যায়। কবি সুফিয়া কামালের কবিতার কোমল পেলবতাও তাঁর কবিতায় লক্ষণীয়। ৭১’র স্পন্দন আমাদের কবিতার জানালা প্রসারিত করেছে। আশা করি, সে বাতায়ন আরও উন্মুক্ত হবে কবির ভবিষ্যৎ কবিতার মাধ্যমে।

160 200-20%
৭১এর একাত্তর নারী
৭১এর একাত্তর নারী
সুপা সাদিয়া
  • মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত নায়ক ছিল এদেশের জনসাধারণ।  এই জনসাধারণের দুই অংশ-নারী ও পুরুষ। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে পুরুষের বীরত্বের বয়ান কেবল বইপুস্তকে নয়, তাঁদের দেওয়া খেতাব ও উপাধির মধ্যেও উজ্জ্বল হয়ে ফুটছে।  ব্যতিক্রম ছাড়া নারীদের বীরত্ব-কথা এবং তাঁদের দুঃসাহসের ইতিহাস আজো মুক্তিযুদ্ধের সময়কার গভীরে জমে আছে।  বাঙালি নারীরা কত বিচিত্রভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল, তার ইতিহাস একদিন আমাদের জানতে হবে।  বর্তমান গ্রন্থে সেই সব নারীর কথা বলা হয়েছে, যাঁদের ভূমিকা ছিল সংগঠকের, সেবিকার, আশ্রয়দাতার, বুদ্ধিবৃত্তিক সহায়তার, জায়া এবং জননীর।  বীরাঙ্গনাদের জীবন বিপন্নতার কথাও এসেছে এই পথ ধরে।  সব মিলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের কথাই হয়ে উঠেছে এ বইয়ের আকর্ষণীয় বিষয়।

600 800-25%
JUST THE OTHER DAY
JUST THE OTHER DAY
ফেরদৌসী মজুমদার
  • The book is an interesting memoir which narrates the story of growing up of fourteen children of a middle class Muslim family of Bangladesh. The father who was the first graduate in his family rose to the position of a high ranking civil servant during the British Raj. The mother was a devoted housewife and they both raised their children in such a way that all of them received good education and established themselves in the society. Three of them were honoured with the highest civilian state honour of Bangladesh - the Independence Award which is something unique. The story of the parents and brothers and sisters has been portrayed honestly by the author who herself is a leading actor in Bangladesh theatre. What makes the book, an interesting reading is the different character of the brothers and sisters making the family a multi-cultural as well as a multi-religious one.

225 300-25%
THE FIERY FORCE
THE FIERY FORCE
আবুল কাশেম
  • One cannot imagine the evolving nature and the emergence of Bangladesh as a nation-state without understanding or acknowledging the role of students and thus student politics. Additionally, in order to understand the contemporary Bangladesh politics, society, culture and economy it becomes necessary to understand the catalysts/actors and processes in the making of the country. In fact, among the catalysts, the role of student politics remains pivotal in the identity formation, nation-building and societal transformations of Bangladesh. Against such a backdrop, this intellectually stimulating book investigates the role of student politics between 1930s and 1960s in the making of Bangladesh. It covers Muslim student politics in the pre-partition Bengal, trends in East Bengal student movement between 1952 and 1958 and the role of Student Action Committee (SAC) in the mass-upsurge of 1969. The book will be immensely useful to the students of History, Politics, to academics, researchers and policymakers with interest on student politics in Bangladesh.

    মন্তব্য

225 300-25%
WHEN THE EARTH TREMBLED
WHEN THE EARTH TREMBLED
Haider A Khan
  • 1. 
    Social scientist, artist, internationalist and patriot, Professor Haider Khan’s concise analytical account of Bangladesh’s national liberation movement captures its life and death struggles for freedom, culminating half a century ago. His tome should also contribute to efforts of patriots and friends of Bangladesh to improve its people’s wellbeing. Khan’s analytical insights are also likely to catalyze debates relevant to the times we live in. 
    Jomo Kwame Sundaram, former UN Assistant Secretary-General and emeritus professor 
    Wassily Leontief Prize for Advancing the Frontiers of Economic Thought in 2007 

    2. 
    When the Earth Trembled is a fascinating discussion on the rise and ambiguous achievements of the Bangladesh Liberation Movement. Professor Haider A. Khan tells a metastory by referring to multiple stories and accounts of the same events. While this metastory is also about martyrs and heroes and the moments of despair and cowardice, it involves developing the concept of “polyphonic prose-poetry of revolutionary mass movements”. Although When the Earth Trembled highlights the domestic, internal contradictions as primary and determinant, it sees the dynamic of the Bangladeshi developments as interwoven with the wordwide aspirations of 1968. It is these tensions, the idea of the Eventualizing Dynamics, and the ultimate future-orientation that make the book so rewarding. 
    Heikki Patomaki, University of Helsinki 

375 500-25%
WHILE FLYING IN THE DARK
WHILE FLYING IN THE DARK
Fyroze shafique
  • Some dreams never come true, and most of the times, it’s not a very bad thing. The lying dreams with unfulfilling thirst are like an orchestra, ever banging at the canvas of one’s subconscious. The music flowing in the brain, once touching the platform of mind, becomes poetry. I do not dim myself fit to be a poet, rather. I am the poem itself, created by ultimate poet of all. The ironic dreams and spiritual fluctuations were poured into the domain of words. The result-
    While Flying in the Dark.

160 200-20%
অকারণ ব্যাকরণ
অকারণ ব্যাকরণ
স্বরোচিষ সরকার
  • সংকলিত রচনাগুলো গল্পের মতো।  কোনো এক লতিফ মাস্টার, যিনি স্কুলে পড়ান এবং ভাষা নিয়ে ভাবেন, তাঁকে কেন্দ্রে রেখে ভাষাবিষয়ক কিছু জিজ্ঞাসা বইটিতে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে।
    বানান-ভুল কেন হয়? লগ্নক আর বলক বলতে কী বোঝায়? বিচ্ছিন্ন দুটো শব্দকে সমাসবদ্ধ মনে করা যায় কখন? কোথায় কোথায় হসন্তের ব্যবহার হয়ে থাকে? কোন ধরনের সর্বনামের উপরে চন্দ্রবিন্দু হয়? ক্রিয়াপদের শেষে এবং শুরুতে কোথায় কোথায় ‘ও’ বসে? অভিধান থেকে শব্দ খুঁজে পাওয়া যায় কোন কৌশলে? বাংলা যুক্তবর্ণ স্বচ্ছ করায় কী ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে? বাংলা শব্দকে রোমান বর্ণে লেখার নিয়ম কী? বাংলা ভাষায় এজমালি শব্দ বলতে কী বোঝায়? ড্যাশের ব্যবহার কতো ধরনের? বাংলা ভাষায় শব্দসংক্ষেপের ব্যবহার কেমন? ১ মাঘ আর ১লা মাঘে কতোটা তফাত? ‘কি’ এবং ‘কী’-এর মধ্যে তফাত কী? ‘সম্মানীয়’ বা ‘সুধি’ লিখলে কতোটা ভুল হয়? ব্যাকরণের দিক দিয়ে শুদ্ধ না হলেও কোন বানানগুলো অশুদ্ধ নয়? আবার গঠন অশুদ্ধ বিবেচনায় কোন শব্দগুলোর চেহারায় পরিবর্তন আসে? কোন শব্দগুলো বলার সময়ে পালি মনে হয় কিন্তু লেখার সময়ে সংস্কৃত মনে হয়? একটা বইয়ের কোন অংশের কী নাম? লেখালেখির ক্ষেত্রে স্তেয়তা ও দস্যুতা বলতে কী বোঝায়? কোনটা নদী আর কোনটা নদ কীভাবে বোঝা যায়? এমন বহু প্রশ্নের জবাব বইটির মধ্যে পাওয়া যাবে।

160 200-20%
Home
Categories
Cart
Account