(24/7)

পাঠক সেবা | A Trusted Online Book Shop

	আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স

আস-সুন্নাহ পাবলিকেশন্স এর সকল অরিজিনাল বই সংগ্রহ করুন পাঠকসেবা থেকে।

জিজ্ঞাসা ও জবাব ১ম-৫ম খণ্ড
জিজ্ঞাসা ও জবাব ১ম-৫ম খণ্ড
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
  • ⚉ জিজ্ঞাসা ও জবাব ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রাহিমাহুল্লাহর রেখে যাওয়া এক অমূল্য সম্পদের সংরক্ষণ।
    ⚉ কুরআন সুন্নাহর আলকে ইসলামি সওয়াল-জওয়াব।
    ⚉ গুরুত্বপূর্ণ ইসলামি প্রশ্নের উত্তর।
    ⚉ অজানাকে জেনে নিন।
    ⚉ এমন সব প্রশ্নের উত্তর যা সকল মুসলিমের জেনে রাখা প্রয়োজন।

597 1030-43%
কুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা
কুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক, পর্দা ও দেহ-সজ্জা
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
  • সতর’ এর সংজ্ঞা কী? এর পরিধি কতটুকু? আমরা কীভাবে বুঝবো?

    অত্যন্ত জটিল প্রশ্ন। যে প্রশ্নটি মানুষের ওপর ছেড়ে দিলে কখনও ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে না। বরং আমরা দেখি যুগের সাথে সাথে সতর-লজ্জার সংজ্ঞা পাল্টাচ্ছে। বিংশ শতাব্দীতে মানুষ সতর এবং লজ্জা বলতে যা বুঝত, একবিংশ শতাব্দীতে এসে তা সম্পূর্ণ ১৮০ ডিগ্রী পাল্টে গেছে। নব্বই দশকের মুসলিমদের পোশাকের দৈর্ঘ্য, আর আজকের যুগের পোশাকের দৈন্যদশাই বলে দেয় মানুষের চিন্তাভাবনা এবং রুচিবোধ কতটা পরিবর্তনশীল।

    নিজেকে ঢেকে রাখা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তির অংশ, রুচির বিষয়। কিন্তু শরীয়ত মানুষের পরিবর্তনশীল রুচির ওপর সবকিছু ছেড়ে দেয়নি। একে ইবাদতের অংশ বানিয়েছে, সাওয়াব লাভের উপায় করে দিয়েছে, এবং নির্ধারণ করেছে বেহায়াপনা ও অশ্লীলতা নামক ইবলিশের তীর হতে রক্ষাকবচ হিসেবে। আর তাই ইসলামে পোশাক পর্দার গুরুত্ব অপরিসীম। এ ব্যাপারে ইসলাম পূর্ণ দিকনির্দেশনা প্রদান করে।

    আমাদের সমাজে ইসলামি পোশাক পর্দা নিয়ে ভুল ধারণা যেমন প্রবল, সম্প্রতি এ নিয়ে অজ্ঞতাও বেড়ে গেছে বহুগুণ। একটি শ্রেণি দাঁড়িয়েছে যারা ইসলামি এই বিধানের অপপ্রয়োগ করছে, আরেকটি শ্রেণি দাঁড়িয়েছে যারা তাদের অপরাধের অজুহাত দিয়ে ইসলামের ফরজ বিধান ছুড়ে ফেলে দিচ্ছে।

    এমতাবস্থায় আমাদের সকলের দায়িত্ব এ ব্যাপারে ইসলামের সঠিক অবস্থান নিশ্চিত হওয়া। এর যৌক্তিকতা বোঝা এবং পালন করা। এ ক্ষেত্রে ইসলামে সঠিক পোশাক পর্দা ও দেহ-সজ্জার পূর্ণ বিবরণ জানতে বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি বেশ ফলপ্রসূ হবে আমাদের বিশ্বাস।

216 360-40%
রাহে বেলায়াত
রাহে বেলায়াত
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
  • আল্লাহ কুরআনে বলেন, “তোমরা আমার যিকির কর। আমি তোমাদের যিকির করব”। [বাকারাঃ ১৫২]

    আল্লাহর এই যিকির বিশ্বাসীদের জীবনের অন্যতম সম্পদ। আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সাওয়াব অর্জনের অন্যতম পথ। মহাশত্রু শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে হৃদয়কে রক্ষা করার অন্যতম উপায় আল্লাহর যিকির। চিন্তা, উৎকণ্ঠা ও হতাশা থেকে মুক্তি পাওয়ার অন্যতম উপায় আল্লাহর যিকির। ভারাক্রান্ত মানব হৃদয়কে হিংসা, বিদ্বেষ, বিরক্তি, অস্থিরতা ইত্যাদির মহাভার থেকে মুক্ত করার একমাত্র উপায় আল্লাহর যিকির। আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, আখিরাতের কামনা ও তাকওয়াকে হৃদয়ে সঞ্চারিত, সঞ্জীবিত, দৃঢ়তর ও স্থায়ী করার অন্যতম উপায় আল্লাহর যিকির। এর মাধ্যমে পার্থিব লোভ ও ভন্ডামী থেকে হৃদয়কে মুক্ত করা যায়। জাগতিক ভয়ভীতি ও লোভলালসা তুচ্ছ করে আল্লাহর পথে নিজেকে বিলিয়ে দিতে, তাঁর কালেমাকে উচ্চ করতে মুমিনের অন্যতম বাহন আল্লাহর যিকির।

    অথচ এই মহামূল্যবান যিকিরের অপপ্রয়োগ হচ্ছে । যিকিরের নামে, দু’আর নামে, দরুদের নামে ও ওযীফার নামে বিভিন্ন বুজুর্গের বানানো শব্দ, নিয়ম, পদ্ধতি ইত্যাদি অতি যত্ন সহকারে পালিত হচ্ছে কিন্তু রাসূল (সঃ) এর পদ্ধতি অবহেলিত রয়ে যাচ্ছে। তাই রাসূলের (সঃ) দেখানো পথে আল্লাহ তায়ালার যিকিরের মাধ্যমে যিকিরের মূল উদ্দেশ্য আর ফায়দা যাতে হাসিল করা যায় সেই উদ্দেশ্যেই বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর রচনা করেছেন এই মহামূল্যবান কিতাব ‘রাহে বেলায়াত’। বইটি প্রকাশিত হয়েছে আস সুন্নাহ পাবলিকেশন্স থেকে।

330 550-40%
হাদীসের নামে জালিয়াতি
হাদীসের নামে জালিয়াতি
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
  • কুরআন কারীমের পরে রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর হাদীস ইসলামী জ্ঞানের দ্বিতীয় উৎস ও ইসলামী জীবন ব্যবস্থার দ্বিতীয় ভিত্তি। মুমিনের জীবন আবর্তিত হয় রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর হাদীসকে কেন্দ্র করে। হাদীস ছাড়া কুরাআন বুঝা ও বাস্তাবায়ন করাও সম্ভব নয়। হাদীসের প্রতি এই স্বভাবজাত ভালবাসা ও নির্ভরতার সুযোগে অনেক জালিয়াত বিভিন প্রকারের বানোয়াট কথা ‘হাদীস’ নামে সমাজে প্রচার করেছে। সকল যুগে আলিমগণ এসকল জাল ও বানোয়াট কথা নিরীক্ষার মাধ্যমে চিহ্নিত করে মুসলমানদেরকে সচেতন করেছেন।

    আমাদের দেশে যুগ যুগ ধরে হাদীসের পঠন, পাঠন ও চর্চা থাকলেও সহীহ, যয়ীফ ও বানোয়াট হাদীসের বাছাইয়ের বিষয়ে বিশেষ অবহেলা পরিলক্ষিত হয়। যুগ যুগ ধরে অগণিত বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও মিথ্যা কথা হাদীস নামে আমাদের সমাজে প্রচারিত হয়েছে ও হচ্ছে। এতে আমরা রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর নামে মিথ্যা বলার কঠিন পাপের মধ্যে নিপতিত হচ্ছি। এছাড়াও দুইভাবে আমরা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছি। প্রথমত, এ সকল বানোয়াট হাদীস আমাদেরকে সহীহ হাদীসের শিক্ষা, চর্চা ও আমল থেকে বিরত রাখছে। দ্বিতীয়ত, এগুলির উপর আমল করে আমরা আলাহর কাছে পুরস্কারের বদলে শাস্তি পাওনা করে নিচ্ছি।

    এই পুস্তকের প্রথম পর্বে হাদীসের পরিচয়, হাদীসের নামে মিথ্যার বিধান, ইতিহাস, হাদীসের নির্ভুলতা নির্ণয়ে সাহাবীগণ ও পরবর্তী মুহাদ্দিসগণের নিরীক্ষা পদ্ধতি, নিরীক্ষার ফলাফল, মিথ্যার প্রকারভেদ, মিথ্যাবাদী রাবীগণের শ্রেণীভাগ, জাল হাদীস নির্ধারণের পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করা হয়েছে। আশা করি এই আলোচনা পাঠকের মনের দ্বিধা ও অস্পষ্টতা দূর করবে এবং হাদীসের নির্ভুলতা রক্ষায় মুসলিম উম্মাহর অলৌকিক বৈশিষ্ট্য পাঠকের কাছে স্পষ্ট হবে।

    দ্বিতীয় পর্বে আমাদের সমাজে প্রচলিত বিভিনড়ব ভিত্তিহীন, বানোয়াট ও জাল হাদীসের বিষয়ভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। উল্লেখ্য যে, জাল হাদীসের বিষয়ে লেখকের মূলত নিজের কোনো মতামত উলেখ করা হয়নি। দ্বিতীয় হিজরীর তাবেয়ী ও তাবে- তাবেয়ী ইমামগণ থেকে শুরু করে পরবর্তী যুগের অগণিত মুহাদ্দিস রাসূলুলাহ (সাঃ)-এর নামে প্রচারিত সকল হাদীস সংকলন করে, গভীর নিরীক্ষা ও যাচাইয়ের মাধ্যমে সে সকল হাদীস ও রাবীদের বিষয়ে যে সকল মতামত প্রদান করেছেন লেখক মূলত সেগুলির উপরেই নির্ভর করেছেন এবং তাঁদের মতামতই উল্লেখ্য করা হয়েছে

324 540-40%
আল-ফিকহুল আকবার
আল-ফিকহুল আকবার
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
  • “আল-ফিকহুল আকবার” ইমাম আবু হানীফা (রহ) লিখিত আকীদার উপর একটি প্রাচীন কিতাব।এই গ্রন্থে অনুবাদ ও ব্যাখ্যাকারী ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর আরও কয়েকটি বইয়ের সাহায্য নিয়ে বঙ্গানুবাদের পাশাপাশি ব্যাখ্যাও সংকলন করেছেন। তিনি আল-আকীদাহ আত-তাহাব্যিয়াহ, আল-ই’তিকাদ গ্রন্থে ইমাম আবু হানীফার আকীদা বিষয়ক বক্তব্যগুলোও যুক্ত করেছেন। এছাড়া তারাবীহ, রিয়া, উজব, কিয়ামতের আলামত, রাসূলুল্লাহ (সা)-এর সন্তানদের পরিচয় ইত্যাদি অনেক বিষয় তিনি আলোচনা করেছেন। তাছাড়াও বইটির একটি বড় অংশজুড়ে ইমাম আবু হানিফার সঠিক আকীদা, উনার বিরুদ্ধে আনিত বিভিন্ন অভিযোগের বিরুদ্ধে যুক্তি খণ্ডন পূর্বক দালীলিক আলোচনা বইটির গ্রহণযোগ্যতায় ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে। বইটি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্ব তিনটি পরিচ্ছেদে বিভক্ত। প্রথম পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার জীবনী ও মূল্যায়ন, দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে ইমাম আবু হানীফার রচনাবলি ও তৃতীয় পরিচ্ছেদে ইলমুল আকীদা ও ইলমুল কালাম বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে।দ্বিতীয় পর্বে আল-ফিকহুল আকবার গ্রন্থের অনুবাদ ও ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই গ্রন্থের বক্তব্যগুলোকে ধারাবাহিকভাবে বিন্যস্ত করে পাঁচটি পরিচ্ছেদে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক পরিচ্ছেদে ইমাম আযমের বক্তব্যের ধারাবাহিতায় আলোচ্য বিষয় ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

288 480-40%
এহইয়াউস সুনান
এহইয়াউস সুনান
ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
  • সাহাবী ইরবায ইবন সারিয়া (রাযি.) থেকে বর্ণিত,
    তিনি বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ (ﷺ) আমাদের এমন ওয়ায করলেন, তাতে অন্তরসমূহ ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ল, চক্ষুগুলো অশ্রুসিক্ত হলো লোকদের। আমরা আরজ করলাম, ‘আল্লাহর রাসূল, মনে হচ্ছে এটি বিদায়ী নসীহত। তাই আমাদের কিছু উপদেশ দিন।’
    .
    নবীজি বললেন, ‘আমি তোমাদের তাকওয়ার উপদেশ দিচ্ছি; এবং (খলিফার) কথা শোনা ও তার আনুগত্য করার—যদিও একজন কৃতদাস তোমাদের নেতৃত্ব দেয়। নিঃসন্দেহে তোমাদের মধ্যে থেকে যে আমার পর জীবিত থাকবে, অচিরেই সে অনেক মতভেদ দেখতে পাবে। (সে সময়) তোমাদের উপর আবশ্যক হলো আমার সুন্নাত ও সুপথপ্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশেদার সুন্নাতকে আঁকড়ে ধরা। তোমরা তা মাড়ির দাঁত দিয়ে কামড়ে ধরে থাকবে। দ্বীনের মাঝে নতুনত্ব থেকে তোমরা সাবধান থেকো। কেননা প্রত্যেক বিদআতই ভ্ৰষ্টতা।’
    [সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব, হাঃ ৩৭]
    .
    আজ আমরা এমন যুগে বাস করছি, যেখানে সুন্নাতের নামে নানান নব উদ্ভাবিত রীতি নীতির জয়জয়কার। প্রশ্ন হলো বিদআত কী? কীভাবে এর উৎপত্তি? বিদআতের কুফল, আমাদের সমাজে কী কী বিদআত প্রচলিত আছে, কীভাবে আমরা বিদআতকে হটিয়ে নবীজির সুন্নাহ প্রতিষ্ঠা করব, এমন সব অতিব জরুরী বিষয় নিয়েই বইটি রচিত।

324 540-40%
Home
Categories
Cart
Account